মধু হলো এক প্রকার মিষ্টি ও ঘন তরল পদার্থ ,যা মৌমাছি ও অন্যান্য পতঙ্গ ফুলের নির্যাস হতে তৈরি করে এবং মৌচাকে সংরক্ষণ করে। বাংলাদেশের সুন্দরবনের মধুর সাত রং হালকা সুগন্ধ এবং ঔষধি গুণাবলীর জন্য বিখ্যাত।মধু হলো লাখ লাখ মৌমাছির অক্লান্ত পরিশ্রম আর সেবাব্রতি জীবনের দান।
মৌমাছিরা ফুলে ফুলে বিচরণ করে ফুলের রেনু ও মিষ্টি রস সংগ্রহ করে পাকস্থলীতে রাখে।এরপর সেখানে মৌমাছি মুখ নিঃসৃত লালা মিশ্রিত হয়ে রাসায়নিক জটিল বিক্রিয়ার মধু তৈরি করে ।এরপর মুখ হতে মৌমাছের প্রকোষ্ঠে জমা করা হয়। সুন্দরবনের বেশিরভাগ মধু কেওড়া গাছের ফুল থেকে উৎপন্ন।মধু ত্বকের বিশেষ ভূমিকা রাখে প্রাচীনকাল থেকেই।
প্রাচীনকাল থেকেই মধু মাখার প্রচলন রয়েছে পৃথিবী জুড়েই মধুর ব্যবহার হয়ে থাকে। মধু খাওয়া খুবই স্বাস্থ্যকর স্বাস্থ্যের অনেক উপকার করে । মধু কেবল শুষ্ক ত্বকের জন্যই নয় ।সারা বছর ত্বক উজ্জ্বল রাখতে চাইলে মধু নিশ্চিন্তে ব্যবহার করুন। নিচে কিছু ফেসপ্যাক দেওয়া হলো:
ত্বকের যত্নে মধু অনেক আগে থেকেই ব্যবহার হয়ে আসছে। মধু প্রাকৃতিকভাবে ত্বক এক্সফলিয়েট করার ক্ষমতা রয়েছে যা ত্বকের অতিরিক্ত তেল কমায়।
ব্রণের জীবাণু ধ্বংস করতে মধুর ভূমিকা রয়েছে ।দ্রুততম সময়ের উজ্জ্বল ত্বক পেতে মধুর জুড়ি নেই।
শীতকালে ঠোঁট হাত পা ফাটে আপনার ত্বক শুষ্ক হয়ে যায়। তাই নিচে একটি ফেসপ্যাক দেওয়া হয়েছে:
নানা কারণে কম বয়সে বার্ধক্যের ছাপ সুস্পষ্ট বলিরেখা ও চামড়া ঝুলে যাওয়ার মত সমস্যা দেখা দেয়। আপনার একটি প্রাকৃতিক উপাদান মধু এটি দূর করতে পারে। ত্বকে লাবণ্য ও উজ্জ্বলতা ফিরিয়ে আনতে মধুর কদর বহু যুগ ধরে রয়েছে। মধু সরাসরি মুখে ব্যবহারে আপনার চেহারায় তারুণ্যতা ধরে রাখতে সাহায্য করবে।
সুন্দর ও উজ্জ্বল ত্বক পেতে কে না চায়। আমরা সবাই সুন্দর ও উজ্জ্বল ত্বক পছন্দ করি ।তাই নিজের তিনটি ফেসপ্যাক দেওয়া হলো। আপনার সুবিধার্থে আপনি যে কোন একটি ফেসপ্যাক তৈরি করে ব্যবহার করতে পারেন ।
এই ফেসিয়ালটি শুধু মেয়েরা নয় ছেলেরাও করতে পারেন। রোদে পোড়া থেকে শুরু করে শুষ্ক ত্বকে উজ্জ্বলতা ফিরিয়ে আনা পর্যন্ত অনেক সমস্যার সমাধান করে থাকে মধু । আপনি মধুকে আপনার সৌন্দর্যের রুটিনের রাখতে পারেন। মধু আপনি প্রতিদিন ফেসিয়াল হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন। আপনার ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে মধুর বিকল্প আর কিছু নেই। আপনার ত্বকের উজ্জ্বলতায় মধু বেশি কার্যকরী।
মধুর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, অ্যান্টিসেপ্টিক এবং ব্যাক্টেরিয়ারোধী উপাদান ব্রণ দূর করতে সাহায্য করে। এটা লোমকূপ উন্মুক্ত করে এবং বিরক্তিকর ব্ল্যাকহেডস থেকে দূরে রাখার পাশাপাশি সারাদিন ত্বক আর্দ্র রাখতে সাহায্য করে। মধুতে রয়েছে এমন সব উপাদান, যা শুষ্ক ও তৈলাক্ত দুই ধরনের ত্বকের জন্যই উপকারী।
অ্যালার্জির সমস্যা থাকলে মধু ব্যবহার অনেক সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। তাই ব্যবহারের আগে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিতে হবে।
মধু ত্বকে ব্যবহারের পরে অবশ্যই তা ঠিক মতো পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে পরিষ্কার করতে হবে। কারণ লোমকূপে মধু আটকে থাকলে তা থেকে ‘ব্রেইক আউট’ বা ব্রণ দেখা দিতে পারে।
আপনারা সবাই মধু ব্যাবহারে সতর্ক থাকবেন।মধু রূপচর্চায় ভালো হলেও, কিছূ মানুষের শরীরে এলার্জি থাকার কারণে ক্ষতি হতে পারে।
খুব সহজে ১০ মিনিটে তৈরি কেক রেসিপি এটি বাচ্চাদের টিফিনে এবং সন্ধ্যায় বাড়িতে খাওয়ার…
এই সহজ পিজ্জা রেসিপিটি নতুনদের জন্য দুর্দান্ত এবং একটি নরম ঘরে তৈরি পিজ্জা ক্রাস্ট তৈরি…
গ্রিন টি পান করা আপনার সামগ্রিক স্বাস্থ্যের জন্য ভাল তবে এটি আপনার মুখে প্রয়োগ করা…
মানুষ বহু শতাব্দী ধরে গ্রিন টি এর স্বাস্থ্য উপকারিতাকে স্বাগত জানিয়েছে। গবেষণায় দেখা যায় যে…
ড্রাগন ফলের উপকারিতা ১.অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ ২.ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমায় ৩.ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায় ৪.হজমে সাহায্য করে…
ড্রাগন ফল, যা "সুপারফুড" হিসাবে বিবেচিত হয়, সম্ভাব্য অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি বৈশিষ্ট্যগুলির সাথে উচ্চ পুষ্টি…