কলা এক প্রকার বিশ্বব্যাপী জনপ্রিয় ফল। আমাদের দেশে বারোমাসি কলা পাওয়া যায়। কলা বারো মাসে জন্মে। কলায় প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ, আঁশ , কপার , ভিটামিন সি, ভিটামিন বি সিক্স ও বায়োটিন থাকে ।
কলা শরীরের শক্তি বাড়ায়। কলার শরীরের শক্তি বজায় রাখে শুধু তাই নয় কলা আপনার ত্বকের যত্নের খুবই উপকারী একটি প্রাকৃতিক ফল। রূপচর্চার কলার ব্যবহার প্রাচীনকাল থেকে হয়ে আসছে।
জানলে অবাক হবেন কলার খোসা আপনার উজ্জল ত্বকের জন্য অনেক উপকারী। আপনি নিত্য সৌন্দর্য চর্চার কলা ব্যবহার সবচেয়ে ভালো উপায়।পাকা কলা দিয়ে রূপচর্চার একটি তালিকা নিচে জেনে নিন।
পাকা কলায় পটাশিয়াম বেশি থাকার কারনে নিয়মিত এই কলা খেলে উচ্চ রক্তচাপ কমতে সাহায্য হয়। স্ট্রোক ও হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কমে। রক্তস্বল্পতা প্রতিরোধ করে। পাকা কলায় প্রচুর পরিমাণ আয়রন থাকার কারণে বেশি পাকা কলা রক্তস্বল্পতা প্রতিরোধে সাহায্য করে। পাকা কলা খাওয়ায় মানবদেহে রক্ত পরিষ্কার হয়।
কলা ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতেও অনেক উপকারী। ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে কলার এই ফেসপ্যাকটি আপনার ত্বকের দারুণ কাজ করবে।
কলার এই ফেস প্যাকটি ত্বকের কালো দাগ দূর করে দিতে আপনাকে সাহায্য করবে। নিয়মিত ব্যবহারে আপনার কালো দাগ আর থাকবে না। আপনি দেখতে পাবেন কলার ম্যাজিক।
মুখের চামড়া টানটান করতে চাইলে আপনার জন্য কলা উপকারী একটি ফল।
পাকা কলার তুলনা হয় না । পাকা কলা ব্রণ কমাতে খুবই উপকারী। নিচের কলার ফেসপ্যাক টি আপনার ব্রণ কমাতে সাহায্য করবে।
নিত্য সৌন্দর্য চর্চায় জন্য কলা ব্যবহার করা অনেক উপকারী। আপনার মুখের তেলতেলে ভাব দূর করবে আর আপনাকে ফিরিয়ে দিবে উজ্জ্বল এবং মসৃণ ত্বক। আপনি নিজের মুখের জন্য নিচের ফেস প্যাকটি ব্যবহার করুন।
আপনি কলার ব্যবহারে শীতেও, গরমে আপনার ত্বকের আর্দ্রতা বজায় রাখতে পারেন। আপনার ত্বক বিভিন্ন আবহাওয়াতে পরিবর্তন হয় । তাই সবাই ত্বকের যত্ন নিন। প্রাকৃতিক উপাদান কলা দিয়ে নিচের ফেসপ্যাক টি ব্যবহার করুন।
যেকোনো আবহাওয়াতে আপনি বাহিরে যেতে পারেন। যদি এই প্রাকৃতিক উপাদান দিয়ে নিজের ত্বকের যত্ন নিন।
আপনি কলার পাশাপাশি কলার ছোলা ব্যবহার করতে পারেন। কলার ছোলা অকেজো নয় বটে, আপনার সৌন্দর্য বাড়াতে ত্বকের যত্নে এটি ব্যবহার করুন। আপনি মসৃণ ও মোলায়েম ত্বক পেতে কলার ছোলা ব্যবহার করুন।
কলার ফেসপ্যাক:
কলার খোসার মধ্যে রয়েছে দ্রবণীয় এবং অদ্রবণীয় আঁশ। দ্রবণীয় আঁশ শরীরের লো-ডেনসিটি লাইপোপ্রোটিন, অর্থাৎ খারাপ কোলেস্টেরলকে কমাতে সাহায্য করে। এর মধ্যে থাকা আঁশ হজমে সাহায্য করে, ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমায় এবং ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। কলার খোসায় থাকা ভিটামিন সি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
কলার খোসা, সামান্য কলা ব্লেড করে নিন।
পাকা কলা খালি পেটে খেলে আপনার বিপাক ক্রিয়ার উপর প্রভাব পড়তে পারে। কলা ফাইবার,পটাশিয়াম,ম্যাগনেশিয়ামের মতো পুষ্টিতে পরিপূর্ণ। কলার মধ্যে প্রচুর পরিমাণে আয়রন, ভিটামিন বি, ভিটামিন বি৬ রয়েছে। এটি পেশি গঠনে এবং রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা গড়ে তোলার কাজে দারুণ সাহায্য করে।সকালে কলা খাওয়ার উপকারিতা নিয়মিত খেলেই বুজতে পারবেন।
দাঁতের হলুদ ভাব কাটাতেও কলার খোসা কাজে লাগাতে পারেন। প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে মুখ ধুয়ে কলার খোসার ভিতরের অংশ দাঁতে ঘষুন কিছু সময় । এরপরে সাধারণ টুথপেস্ট দিয়ে দাঁত মাজুন। এই ঘরোয়া উপায়ে কয়েকদিনেই দাঁত হয়ে উঠবে ঝকঝকে সাদা।
খুব সহজে ১০ মিনিটে তৈরি কেক রেসিপি এটি বাচ্চাদের টিফিনে এবং সন্ধ্যায় বাড়িতে খাওয়ার…
এই সহজ পিজ্জা রেসিপিটি নতুনদের জন্য দুর্দান্ত এবং একটি নরম ঘরে তৈরি পিজ্জা ক্রাস্ট তৈরি…
গ্রিন টি পান করা আপনার সামগ্রিক স্বাস্থ্যের জন্য ভাল তবে এটি আপনার মুখে প্রয়োগ করা…
মানুষ বহু শতাব্দী ধরে গ্রিন টি এর স্বাস্থ্য উপকারিতাকে স্বাগত জানিয়েছে। গবেষণায় দেখা যায় যে…
ড্রাগন ফলের উপকারিতা ১.অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ ২.ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমায় ৩.ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায় ৪.হজমে সাহায্য করে…
ড্রাগন ফল, যা "সুপারফুড" হিসাবে বিবেচিত হয়, সম্ভাব্য অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি বৈশিষ্ট্যগুলির সাথে উচ্চ পুষ্টি…