গরমে তৃষ্ণামেটাতেও ডাবের পানি তুলনাই হয় না ।ডাবের পানীয়তে প্রাকৃতিক ভাবে এত খনিজ রয়েছে, যা অন্য আর কিছুতেই নেই। শরীরে পানির ঘাটতি পূরণ করতে এবং ইলেকট্রলাইটের ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে থাকে। ডাবের পানিতে থাকা সোডিয়াম, পটাশিয়ামের মতো খনিজগুলো উচ্চরক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতেও সাহায্য করে থাকে। ডাবের পানিতে এমন একটি উৎস রয়েছে, যা হজমে সাহায্য করে থাকে ।
সকালে ডাবের জল খেলে খালি পেটে খাওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ । ঘুম থেকে উঠে চায়ের কাপে চুমুক দেওয়ার আগেই খেয়ে নিতে হবে এই উপকারী ডাবের জলটি । ডাবের জলে রয়েছে ল্যারিক অ্যাসিড, যা নানা ধরনের রোগের সাথে লড়াই করার সাথে সাথে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তুলতে সাহায্য করে থাকে । ডাবের জল দিয়ে যদি সকালটা শুরু করেন, তা হলে সারা দিন চনমনে বা সুস্থ থাকবে আপনার শরীর।
অনেকে ভেবে থাকেন যে ডাবের পানিতে অনেক বেশি কার্ব থাকে তাই এই পানীয়তে ওজন বৃদ্ধির কারণ হয়ে থাকতে পারে। ডাবের পানি খেলে তা আপনার শরীরে নানা ধরনের পুষ্টি পৌঁছে দিতে পারবে । ডাবের পানি খুব সহজেই হজম হয়, সেইসঙ্গে ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম এবং ফসফরাস এবং পটাশিয়াম সমান ভাবে সরবরাহের কাজ করে থাকে করে।
ডাবের পানিতে ‘অ্যান্টি-মাইক্রোবিয়াল’ উপাদান থাকায় তা রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়, ও সেই সাথে হজমের জটিলতা যেমন- কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে ও ত্বকের প্রাকৃতিক উজ্জ্বলতা বজায় রাখতে সাহায্য করে থাকে। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে ডেঙ্গুর মতো জ্বরের বিরুদ্ধে লড়াই করতে সাহায্য করে থাকে ।
ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণ রাখতে ডাবের পানি অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। এতে আছে ম্যাগনেসিয়াম, পটাশিয়াম ও ভিটামিন সি যা ব্লাড প্রেসারকে নিয়ন্ত্রণ রাখতে সাহায্য করে থাকে ।ডাবের পানি প্রেসার কমাতে সাহায্য করে থাকে ।
গর্ভকালে ডাবের জল খাওয়ার উপকারিতা অজানা নয় । তবে হ্যাঁ, জলটা খেয়ে শাঁস ফেলে দেবেন না । ডাবের শাঁসই উজ্জ্বল, ঝকঝকে রাখতে সাহায্য করে থাকে গর্ভের সন্তানকে। সন্তানের গায়ের রং উজ্জ্বল পেতে গর্ভকালে তাঁরা নাকি ডিমের সাদা অংশ খেতে হয়।
অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট এবং বিভিন্ন খনিজে ভরপুর ডাবের জল। তা ছা়ড়াও ভিটামিন এ, বি, সি এবং ই রয়েছে এই ডাবের জলে। সব চেয়ে বড় বিষয় হল ডাবের জলে ক্যালোরির পরিমাণ ফলের রসের চেয়ে প্রায় ৬০ শতাংশ কম হয়ে থাকে।
ডাবের জলে রয়েছে অ্যাসকরবিক অ্যাসিড, ক্যাফেইক অ্যাসিড এবং বিভিন্ন ধরণের ফেনোলিক যৌগ, যেগুলি ফ্রি র্যাডিকেলগুলিকে দেহ থেকে বের করে দেয়।
ডাবের পানিতে নানা ধরণের পুষ্টি উপাদান থাকে এবং তাই ডাবের পানি স্বাস্থ্য ও ত্বকের সুরক্ষায় অত্যন্ত উপকারি। যেকোনো ঋতুতে হাতের নাগালেই ডাব পাওয়া যায়। নিয়মিত ব্যবহারের জন্য ডাবের পানি ফ্রিজে রেখেও সংরক্ষণ করতে পারেন দুই থেকে তিনদিন। এর বেশি রেখে ব্যবহার করা যাবে না
সকাল বেলা খালি পেটে পানি পান করাই সবচেয়ে বেশি উত্তম।ডাবের পানি সব সময়ই উপকারী। সকাল বেলা শুধু পানির বদলে ডাবের পানি খেতে পারলে সেটি বেশি উপকার করে থাকে । সকাল ডাবের পানি পান করলে তা আপনার শরীরের জন্য অনেক বেশি উপকারী।
হঠাৎ রক্তচাপ কমে যাওয়ার কারণও হতে পারে ডাবের পানি । অতিরিক্ত ডাবের পানি পান করার অভ্যাসে শরীরে অতিরিক্ত পটাশিয়াম জমার সুযোগ পেয়ে থাকে । যা কিডনি ও হৃদপিণ্ড দুটোই অকার্যকর করে দিতে থাকে । চিকিৎসকরা বলছেন, এই অবস্থায় রোগীর মুত্যু অনিবার্য হতে পারে। তাই আপনি সব খাবার খাবেন ।
প্রয়োজনীয় পুষ্টি সরবরাহপুষ্টিবিদদের মতে, ডাবের পানি খেলে তা নানা ধরনের পুষ্টি পৌঁছে দিতে সক্ষম । ডাবের পানি খুব সহজেই হজম হয়, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম এবং ফসফরাস এবং পটাশিয়াম সমান ভাবে সরবরাহ করে। তাই যারা শরীরচর্চা করেন তাদের ওয়ার্ক আউটের পরে ডাবের পানি পান করার পরামর্শ দিয়ে থাকে।
ডাবের পানির উপকারিতারোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে ডেঙ্গুর মতো জ্বরের বিরুদ্ধে লড়তে সাহায্য করে। ডাবের পানি গর্ভাবস্থায় দেহের আর্দ্রতা যোগাতে, পুষ্টি ঘাটতি পূরণে এবং হজমের সমস্যা কমিয়ে গর্ভের শিশুর বৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখতে সাহায্য করে । এতে ক্যালরির মাত্রা কম ও চর্বির মাত্রা বেশি যা বিপাক বাড়ায়। আর ওজন কমাতে সহায়তা করে থাকে।
ডাবের জল পান করতে পারেন। জন্ডিসে ডাবের জল দারুণ উপকার করে থাকে । প্রোটিন মাংসপেশি গঠনে এবং কোষ পুনরুদ্ধার করতে সাহায্য করে। তাই ডায়েটে প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার এ ডাবের পানি আপনাকে রাখতেই হবে।
ডাবের পানি চিনির পরিমাণ কম থাকলেও কার্বহাইড্রেট ও ক্যালরি বেশি মাত্রায় থাকার ফলে রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে যায়। তাই ডাবের পানি প্রতিদিন খাওয়া উচিৎ নয়। ডায়বেটিস থাকলে ডাবের পানি এড়িয়ে যাওয়াই উচিত। ডাবের পানি প্রচুর পরিমাণে থাকা সোডিয়াম রক্তচাপ বাড়িয়ে দেয়।
সকাল বেলা খালি পেটে পানি পান করাই সবচেয়ে উত্তম। এটি সব সময়ই উপকারী। পুষ্টিবিদদের মতে, সকাল বেলা শুধু পানির বদলে ডাবের পানি খেতে পারলে সেটি বেশি উপকার করে। সকাল ডাবের পানি পান করলে তা আপনার শরীরের জন্য দারুণ কার্যকরী হতে পারে।
অতিরিক্ত ডাবের পানি পান করার অভ্যাসে শরীরে অতিরিক্ত পটাশিয়াম জমার সুযোগ পেয়ে থাকে । যা কিডনি ও হৃদপিণ্ড দুটোই অকার্যকর করে দিতে সক্ষম । চিকিৎসকরা বলছেন, এই অবস্থায় রোগীর মুত্যু হতে পারে। তাই যাদের দেহে প্রচুর পটাশিয়াম আছে এবং বের হয় না, তাদের ডাবের পানি পান করা ঠিক না ।
আমরা ডেঙ্গু, যেকোনো জ্বর কিংবা পাতলা পায়খানা হলেই ডাবের পানি পান করে থাকি । এই কথা ঠিক যে ডাবের পানিতে প্রাকৃতিকভাবে পটাশিয়ামের মাত্রা বেশি হওয়ায় তা পথ্য বা ঔষুধ হিসেবে ভালো কাজ করে ।
ডাবের পানি অত্যন্ত পুষ্টিকর এবং শরীরে ইলেক্ট্রোলাইটের মাত্রা স্থিতির করে ওজন কমাতে সাহায্য করে। ডাবের পানিতে থাকে পর্যাপ্ত পরিমানে পুষ্টি, পটাশিয়াম ও এনজাইম যা মেটাবলিজম বাড়াতে কাজ করে থাকে। যে কারণে অতিরিক্ত ক্যালোরি ঝরানো সহজ হয়। মেটাবলিজম প্রক্রিয়া ধীর হলে তা হজমপ্রক্রিয়াও ধীর করে থাকে।
গরমে স্বস্তি পেতে ডাবের পানির কোনো বিকল্প নেই। কিন্তু অনেকেরই তীব্র গরমের পাশাপাশি শীতের সময়গুলোতেও ডাবের পানি খাওয়ার অভ্যাস রয়েছে। কিন্তু আপনি কি জানেন, গরম কিংবা শীত, যেকোনো আবহাওয়াতেই ডাবের পানি খেলে শরীরে কী পরিবর্তন ঘটে? বিশেষজ্ঞদের মতে, গরমে ডাবের পানি পান করা বিশেষ উপকারী।এই শীতকালেও ডাবের পানি পান উপকার মিলবে ।
খুব সহজে ১০ মিনিটে তৈরি কেক রেসিপি এটি বাচ্চাদের টিফিনে এবং সন্ধ্যায় বাড়িতে খাওয়ার…
এই সহজ পিজ্জা রেসিপিটি নতুনদের জন্য দুর্দান্ত এবং একটি নরম ঘরে তৈরি পিজ্জা ক্রাস্ট তৈরি…
গ্রিন টি পান করা আপনার সামগ্রিক স্বাস্থ্যের জন্য ভাল তবে এটি আপনার মুখে প্রয়োগ করা…
মানুষ বহু শতাব্দী ধরে গ্রিন টি এর স্বাস্থ্য উপকারিতাকে স্বাগত জানিয়েছে। গবেষণায় দেখা যায় যে…
ড্রাগন ফলের উপকারিতা ১.অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ ২.ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমায় ৩.ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায় ৪.হজমে সাহায্য করে…
ড্রাগন ফল, যা "সুপারফুড" হিসাবে বিবেচিত হয়, সম্ভাব্য অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি বৈশিষ্ট্যগুলির সাথে উচ্চ পুষ্টি…