অ্যালোভেরা রূপচর্চার জন্য প্রাকৃতিক উপাদান ।অ্যালোভেরা পাওয়া গেছে ভিটামিন এ, সি এবং ই এটি ত্বকের এন্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে। আপনি নিশ্চয়ই ভাবছেন, যে কাছে কাঁটা থাকে সেইটা দিয়ে আবার রূপচর্চা করা যায় ।হ্যাঁ আপনি ঠিকই শুনেছেন ,অ্যালোভেরা আপনার চেহারায় সৌন্দর্য বৃদ্ধি করবে আর আপনাকে দিবে নমনীয় মসৃণ উজ্জ্বল ত্বক ।
অ্যালোভেরা কোথায় পাবেন? অ্যালোভেরা আপনি বাজারেও কিনতে পারবেন । আপনার বাসার ছাদে টবে লাগাতেও পারবেন ।অ্যালোভেরা জেল ব্যবহার আপনার ত্বকের PH মান যতটা ভালো থাকবে ততটা স্থায়িত্ব পাবেন।ত্বকের দাগ,ব্রণ, এবং শুষ্কতা দূর করতে অনেক বেশি উপকারী অ্যালোভেরা জেল ।
হার্ট সুস্থ রাখতে অ্যালোভেরা আপনার হৃদযন্ত্রকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে থাকে অ্যালোভেরার জুস। অ্যালোভেরা কোলেস্টেরলের মাত্রা কমিয়ে দেয়। এটি ব্লাড প্রেসারকে নিয়ন্ত্রণ করে রক্ত সঞ্চালন স্বাভাবিক রাখে এবং রক্তে অক্সিজেন বহন করার ক্ষমতা বাড়িয়ে বাড়িয়ে দিতে সাহায্য করে।
পুরুষদের জন্য অ্যালোভেরার উপকারিতা , পুরুষরা চাইলে তাদের ত্বক ও চুলের যত্নে এলোভেরা ব্যবহার করতে পারেন। এলোভেরা ব্যবহারের মাধ্যমে চুল ও ত্বক উভয় প্রাণবন্ততা ফিরে পাবেন। পুরুষদের স্বাস্থ্যের জন্য অ্যালোভেরা খুবই উপকারী। বয়স বাড়ার সাথে সাথে শারীরিক শক্তি হ্রাস পায় আবার যৌন ইচ্ছা কমে যেতে থাকে।
অ্যালোভেরার মধ্যে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, অ্যান্টি-মাইক্রোবিয়াল, অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল উপাদান আছে । নিয়মিত ত্বকের উপর অ্যালোভেরা মাখলে এটি ত্বকের প্রদাহ কমায় এবং ত্বকের ক্ষত নিরাময়ে সাহায্য করে। পাশাপাশি কমিয়ে দেয় ব্রণ, ফুসকুড়ির মতো ত্বকের সমস্যাও।অ্যালোভেরা মুখে মাখলে অনেক উপকার পাবেন আপনি।
ত্বককে ময়েশ্চারাইজ করে অ্যালোভেরা জেলে প্রচুর পরিমাণে পানি থাকে, যা ত্বককে হাইড্রেট ও ময়েশ্চারাইজ করতে সাহায্য করে থাকে। রাতে এটি ব্যবহার করা আপনার ত্বককে নরম এবং কোমল রাখতে সাহায্য করতে পারে। প্রদাহ কমায় অ্যালোভেরা জেলে রয়েছে অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি বৈশিষ্ট্য যা ত্বকের প্রদাহ এবং লালভাব কমাতে সাহায্য করে থাকে।
অ্যালোভেরা জেল ত্বকের জন্য খুবই উপকারী। এতে প্রচুর পরিমাণে গুরুত্বপূর্ণ ভিটামিন, মিনারেল, সুগার, স্যাপোনিন, স্যালিসাইলিক অ্যাসিড ও অ্যামিনো অ্যাসিড আছে। এই প্রতিটি উপাদানই আপনার ত্বকের জন্য অনেক উপকারী । তাই নিয়মিত অ্যালোভেরা জেল ব্যবহারে ত্বকের টেক্সচার যে উন্নত হবে ।
বরফের টুকরো এবং অ্যালোভেরা জেল একসাথে নিয়ে ত্বকে ম্যাসাজ করলে জ্বালাপোড়া ভাব কমতে পারে খুব কম সময়ে। টোনার- ত্বক পরিষ্কার রাখার জন্য টোনার ব্যবহার করা প্রয়োজন। এইজন্য অ্যালোভেরা জেল ব্যবহার করতে পারেন। অ্যালোভেরা জেলের সাথে সামান্য জল মিশিয়ে সেই মিশ্রণটি টোনার হিসেবে ব্যবহার করুন।
হ্যাঁ, অ্যালোভেরার ব্যবহার ব্রণের পাশাপাশি ত্বক সম্পর্কিত আরও অনেক সমস্যায় উপকারী । কারণ অ্যালোভেরায় অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা ব্রণ প্রতিরোধে সাহায্য করে,সেই সাথে অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি বৈশিষ্ট্য যা ব্রণর কারণে ফোলা কমাতে সাহায্য করে।
যাদের ত্বক শীতকালে শুষ্ক ও ফ্যাকাসে হয়ে যায় । এই ফেসপ্যাক আপনার ত্বককে চুলকানি, র্যাশ ইত্যাদি সমস্যা থেকে রেহাই করবে। পাশাপাশি হাইড্রেটেড রাখবে আপনার ত্বককে।
আপনার শুষ্ক ত্বক উজ্জ্বল শুরু হতে থাকে । উজ্জ্বল ত্বক পাওয়ার স্বপ্ন বাস্তবায়িত হতে সময় লাগে না ।মুলতানি মাটি এবং অ্যালোভেরা জেল প্রাকৃতিক উপাদান ।যা ত্বকে প্রবেশ করে বিষাক্ত উপাদান বের করে দেয় ।ফলে ত্বক ফর্সা এবং উজ্জ্বল চেহারার অধিকারী হয়ে উঠতে পারেন। আপনি এই ফেসপ্যাকটি আপনার ত্বকের পিএইচ মাত্রা বজায় রেখে আপনাকে দিবে এক উজ্জ্বল ত্বক। আপনার ত্বক নষ্ট হওয়া থেকে বিরত রেখে ফিরিয়ে দেবে সুস্থ ও সুন্দর উজ্জ্বল ত্বক।
আপনার কি ড্রাই স্কিন? তাহলে এই ফেসপ্যাকটি আপনার জন্য পারফেক্ট ।এখানে দুটো প্রাকৃতিক উপাদান রয়েছে। লেবু ও অ্যালোভেরা দুটোই শক্তিশালী ‘অ্যান্টি এইজিইং’ উপাদান সমৃদ্ধ। এগুলো ত্বককে আর্দ্র রাখতে ও দাগ ছোপ কমাতে সহায়তা করে।
মানুষ ত্বক নিরাময় এবং নরম করার জন্য হাজার হাজার বছর ধরে অ্যালোভেরা জেলটি ব্যবহার করে আসছে। অ্যালোভেরা জেলটি দীর্ঘকাল ধরে কোষ্ঠকাঠিন্য এবং ত্বকের বিভিন্ন জটিল রোগ সহ আরও অনেক রোগের জন্য একটি লোক চিকিৎসা । অ্যালোভেরার উপকারিতা সম্পর্কে আধুনিক দিনের গবেষণা মিশ্রিত, কিছু প্রমাণ দেখায় যে এটি ল্যাবের প্রাণীদের মধ্যে ক্যান্সার সৃষ্টি করতে পারে ।
খুব সহজে ১০ মিনিটে তৈরি কেক রেসিপি এটি বাচ্চাদের টিফিনে এবং সন্ধ্যায় বাড়িতে খাওয়ার…
এই সহজ পিজ্জা রেসিপিটি নতুনদের জন্য দুর্দান্ত এবং একটি নরম ঘরে তৈরি পিজ্জা ক্রাস্ট তৈরি…
গ্রিন টি পান করা আপনার সামগ্রিক স্বাস্থ্যের জন্য ভাল তবে এটি আপনার মুখে প্রয়োগ করা…
মানুষ বহু শতাব্দী ধরে গ্রিন টি এর স্বাস্থ্য উপকারিতাকে স্বাগত জানিয়েছে। গবেষণায় দেখা যায় যে…
ড্রাগন ফলের উপকারিতা ১.অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ ২.ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমায় ৩.ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায় ৪.হজমে সাহায্য করে…
ড্রাগন ফল, যা "সুপারফুড" হিসাবে বিবেচিত হয়, সম্ভাব্য অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি বৈশিষ্ট্যগুলির সাথে উচ্চ পুষ্টি…